বিডিটাইমস
রিপোর্ট : : শেখ হাসিনার ডানেও রাজাকার বামেও রাজাকার। একজন মোশাররাফ
হোসেন ওরফে মোশা রাজাকার। অপরজন মুসা বিন শমসের ওরফে রাজাকার নুলা মুসা।
দুজনই শেখ হাসিনার পেয়ারের বেয়াই। শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার মোশাররাফ।
একাত্তর সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় মোশাররাফ ছিল ২৯ বছরের নওজোয়ান।
মোশাররফের বাবা খন্দকার নূরুল হোসেন নূরু মিয়া ছিলেন ফরিদপুর সদর উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। মরহুম নুরু মিয়া ওরফে নূর রাজাকারের নাম ফরিদপুরের রাজাকারের তালিকায় ১৪ নম্বরে রয়েছে। নূর রাজাকারের বেয়াই আজকের ব্যাংক ডাকাত সরকারের এলজিআরডি মন্ত্রী খন্দকার মোশাররাফ হোসেন।
৭১ সালে ফরিদপুরের নারীরা ছিল মোশাররফের হাতের পুতুল। বাড়ি বাড়ি গিয়ে যুবতী নারীদের বের করে এনে ধর্ষণ করে ছিল মোশাররাফের নেশা। বাবা রাজাকার কমান্ডার হওয়ায় মোশাররফের দাপট ছিল সবচেয়ে বেশি। মোশাররফের ভয়ে ৭১ সালে যুবতী মেয়েরা লুঙ্গি পরে ঘরে বসে থাকতো এমন জনশ্রুতিও রয়েছে। হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণের পর হত্যা করা করে নিজেই লাশ মাটিতে পুঁতে ফেলতো খন্দকার মোশাররাফ।
সেই মোশাররফের জেল ফাঁসি হওয়ার কথা থাকলেও শেখ হাসিনার সুদৃষ্টিতে পড়েন মোশা রাজাকার। ফলে মশা রাজাকারের জেল ফাঁসি হওয়া দূরের কথা বরং তার ছেলের কাছে নিজের মেয়ে পুতুলকে বিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা মোশা রাজাকারকে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ করে নেন। ৭১ সালের নারী ধর্ষণকারী লম্পট খোন্দকার মোশাররাফ এখন শেখ হাসিনার বেয়াই। এই রাজাকারের দাপটে অনেক মুক্তিযোদ্ধারাও এখন তটস্থ।
আরেক রাজাকার মুসা বিন শমসের ওরফে নুলা মুসা। ৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধারা অস্র হাতে মরণপণ যুদ্ধ করলেও ফরিদপুরে তখন মোশা রাজাকার আর নুলা মুসার যুদ্ধ ছিল নারী দেহের দখল নিয়ে। এলাকার মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, নুলা মুসা আর মশা রাজাকার নারীদের ভোগ করার পর পাক হানাদার বাহিনীকেও নারী সাপ্লাই দিতো। মুক্তিযুদ্ধের পর নুলা মুসাকে পিটিয়ে পা ভেঙে দেয় মুক্তিযোদ্ধারা আর বিপদ টের পেয়ে মশা রাজাকার এলাকা ছাড়েন। সেই রাজাকার নুলা মুসার মেয়ে এখন শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমের পুত্র বধূ।
শেখ হাসিনার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, এই দুই বেয়াইর সঙ্গে শেখ হাসিনার সম্পর্ক অত্যন্ত আন্তরিক। শেখ হাসিনা কুখ্যাত রাজাকারদের বেয়াই বানিয়ে রাজাকার বিরোধী বক্তব্য মন্তব্য দিলেও আপাতত: গুম খুন কিংবা অপহৃত হওয়ার ভয়ে কেউ মুখ খুলছেনা।
কাউকে পছন্দ না হলে শেখ হাসিনা তাকে রাজাকার হিসেবে গালাগাল করেন এটা শেখ হাসিনার বদ অভ্যাস। আসলে রাজাকারে শেখ হাসিনার কোনো সমস্যা নেই এর বড় প্রমান শেখ হাসিনার পরিবারই রাজাকারের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক। শেখ হাসিনার পরিবারেই রাজাকারের বংশ বিস্তার হচ্ছে। অনেকেই মনে করছেন, রাজাকারদের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগে শেখ হাসিনার বিচার এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
মোশাররফের বাবা খন্দকার নূরুল হোসেন নূরু মিয়া ছিলেন ফরিদপুর সদর উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। মরহুম নুরু মিয়া ওরফে নূর রাজাকারের নাম ফরিদপুরের রাজাকারের তালিকায় ১৪ নম্বরে রয়েছে। নূর রাজাকারের বেয়াই আজকের ব্যাংক ডাকাত সরকারের এলজিআরডি মন্ত্রী খন্দকার মোশাররাফ হোসেন।
৭১ সালে ফরিদপুরের নারীরা ছিল মোশাররফের হাতের পুতুল। বাড়ি বাড়ি গিয়ে যুবতী নারীদের বের করে এনে ধর্ষণ করে ছিল মোশাররাফের নেশা। বাবা রাজাকার কমান্ডার হওয়ায় মোশাররফের দাপট ছিল সবচেয়ে বেশি। মোশাররফের ভয়ে ৭১ সালে যুবতী মেয়েরা লুঙ্গি পরে ঘরে বসে থাকতো এমন জনশ্রুতিও রয়েছে। হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণের পর হত্যা করা করে নিজেই লাশ মাটিতে পুঁতে ফেলতো খন্দকার মোশাররাফ।
সেই মোশাররফের জেল ফাঁসি হওয়ার কথা থাকলেও শেখ হাসিনার সুদৃষ্টিতে পড়েন মোশা রাজাকার। ফলে মশা রাজাকারের জেল ফাঁসি হওয়া দূরের কথা বরং তার ছেলের কাছে নিজের মেয়ে পুতুলকে বিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা মোশা রাজাকারকে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ করে নেন। ৭১ সালের নারী ধর্ষণকারী লম্পট খোন্দকার মোশাররাফ এখন শেখ হাসিনার বেয়াই। এই রাজাকারের দাপটে অনেক মুক্তিযোদ্ধারাও
আরেক রাজাকার মুসা বিন শমসের ওরফে নুলা মুসা। ৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধারা অস্র হাতে মরণপণ যুদ্ধ করলেও ফরিদপুরে তখন মোশা রাজাকার আর নুলা মুসার যুদ্ধ ছিল নারী দেহের দখল নিয়ে। এলাকার মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, নুলা মুসা আর মশা রাজাকার নারীদের ভোগ করার পর পাক হানাদার বাহিনীকেও নারী সাপ্লাই দিতো। মুক্তিযুদ্ধের পর নুলা মুসাকে পিটিয়ে পা ভেঙে দেয় মুক্তিযোদ্ধারা আর বিপদ টের পেয়ে মশা রাজাকার এলাকা ছাড়েন। সেই রাজাকার নুলা মুসার মেয়ে এখন শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমের পুত্র বধূ।
শেখ হাসিনার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, এই দুই বেয়াইর সঙ্গে শেখ হাসিনার সম্পর্ক অত্যন্ত আন্তরিক। শেখ হাসিনা কুখ্যাত রাজাকারদের বেয়াই বানিয়ে রাজাকার বিরোধী বক্তব্য মন্তব্য দিলেও আপাতত: গুম খুন কিংবা অপহৃত হওয়ার ভয়ে কেউ মুখ খুলছেনা।
কাউকে পছন্দ না হলে শেখ হাসিনা তাকে রাজাকার হিসেবে গালাগাল করেন এটা শেখ হাসিনার বদ অভ্যাস। আসলে রাজাকারে শেখ হাসিনার কোনো সমস্যা নেই এর বড় প্রমান শেখ হাসিনার পরিবারই রাজাকারের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক। শেখ হাসিনার পরিবারেই রাজাকারের বংশ বিস্তার হচ্ছে। অনেকেই মনে করছেন, রাজাকারদের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগে শেখ হাসিনার বিচার এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
0 coment rios: