স্টাফ রিপোর্টার
জামালগঞ্জের আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে মার্কেট নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকার ১০ গ্রামের গণ্যমান্যরা এই ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে সোমবার সেলিমগঞ্জ বাজারে সভা করেছেন। সভায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির ২ জন সদস্যও এলাকাবাসীর দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।
জানা যায়, জামালগঞ্জের ভাটি এলাকার সবচেয়ে বড় খেলার মাঠ আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এলাকার অন্যান্যরা এই মাঠকে খেলার মাঠ হিসাবে ব্যবহার করেন। সম্প্রতি. বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এই মাঠে মার্কেট নির্মাণ করে ভাড়া দেবার উদ্যোগ নেওয়ায় এলাকার মানুষ ক্ষিপ্ত হয়। সোমবার সেলিমগঞ্জ বাজারে বিদ্যালয়ের আশপাশের লালপুর, কালাগোজা, কালীপুর, শরিফপুর, সুজাতপুর, ধুতিয়ারপুর, ফেনারবাঁক, রামপুর ও জলিলপুরের গণ্যমান্যরা এ নিয়ে এক সভায় মিলিত হন।
এলাকার সুজাতপুর গ্রামের শিক্ষানুরাগী আব্দুল হক বলেন,‘আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মাঠে সুনামগঞ্জের লাল, নীল ও সবুজসহ সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনার বড় বড় খেলোয়ার এসে ফুটবল খেলেছেন। এখন এই মাঠে বালু-পাথর এনে রাখা হয়েছে মার্কেট করার জন্য, এটি মেনে নেওয়া যায় না। একটি এমপিওভূক্ত বিদ্যালয়ের বাড়তি আয়ের জন্য শিশু- কিশোরদের খেলার মাঠকে নষ্ট করতে দেওয়া যায় না। আমরা এটি হতে দেব না।’
ধুতিয়ারপুরের আবু তাহের বলেন,‘এলাকার বড় মাঠ এটি, আমরা মাঠটি নষ্ট হতে দেব না, সোমবার এলাকার গণ্যমান্যদের সভায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির দুই জন সদস্য নুরু মেম্বার ও আমির হোসেন ছিলেন, তারাও এলাকাবাসীর সঙ্গে একমত হয়েছেন এবং আগামীকাল শিক্ষার্থী অভিভাবকসহ সভা ডাকবেন বলেও জানিয়েছেন।’
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরু মিয়া বলেন,‘যেহেতু এলাকাবাসী চাইছেন মাঠে মার্কেট না করতে, আমরাও তাতে একমত, আগামীকাল এই বিষয়ে আরো বড় আকারের সভা ডাকা হবে।’
আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তৌফিকুল ইসলাম বলেন,‘আমরা প্রাথমিকভাবে চিন্তা করেছিলাম, মাঠের একদিকে দেয়াল না করে দোকান কোঠা করলে ভাল হয়। তবে এই বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। এলাকাবাসীকে ডেকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফজলুল কাদের চৌধুরী তৌফিক বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি আমাদের পরিবারের দান করা জমিতে হয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানটিতে সকল কাজই হচ্ছে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে, কোথাও ১০০ টাকার অনিয়ম দুর্নীতি এখানে হবে না। বিদ্যালয়ের মাঠের একপাশে ২২-২৪ টি দোকানকোঠা করার ইচ্ছ ছিল আমাদের। পরিচালনা কমিটিতে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে এলাকাবাসীর মতামত নেবার পর কাজে হাত দেওয়া হবে।’
জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম আল ইমরান বলেন,‘এই বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো’।
জামালগঞ্জের আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে মার্কেট নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকার ১০ গ্রামের গণ্যমান্যরা এই ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে সোমবার সেলিমগঞ্জ বাজারে সভা করেছেন। সভায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির ২ জন সদস্যও এলাকাবাসীর দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।
জানা যায়, জামালগঞ্জের ভাটি এলাকার সবচেয়ে বড় খেলার মাঠ আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এলাকার অন্যান্যরা এই মাঠকে খেলার মাঠ হিসাবে ব্যবহার করেন। সম্প্রতি. বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এই মাঠে মার্কেট নির্মাণ করে ভাড়া দেবার উদ্যোগ নেওয়ায় এলাকার মানুষ ক্ষিপ্ত হয়। সোমবার সেলিমগঞ্জ বাজারে বিদ্যালয়ের আশপাশের লালপুর, কালাগোজা, কালীপুর, শরিফপুর, সুজাতপুর, ধুতিয়ারপুর, ফেনারবাঁক, রামপুর ও জলিলপুরের গণ্যমান্যরা এ নিয়ে এক সভায় মিলিত হন।
এলাকার সুজাতপুর গ্রামের শিক্ষানুরাগী আব্দুল হক বলেন,‘আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মাঠে সুনামগঞ্জের লাল, নীল ও সবুজসহ সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনার বড় বড় খেলোয়ার এসে ফুটবল খেলেছেন। এখন এই মাঠে বালু-পাথর এনে রাখা হয়েছে মার্কেট করার জন্য, এটি মেনে নেওয়া যায় না। একটি এমপিওভূক্ত বিদ্যালয়ের বাড়তি আয়ের জন্য শিশু- কিশোরদের খেলার মাঠকে নষ্ট করতে দেওয়া যায় না। আমরা এটি হতে দেব না।’
ধুতিয়ারপুরের আবু তাহের বলেন,‘এলাকার বড় মাঠ এটি, আমরা মাঠটি নষ্ট হতে দেব না, সোমবার এলাকার গণ্যমান্যদের সভায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির দুই জন সদস্য নুরু মেম্বার ও আমির হোসেন ছিলেন, তারাও এলাকাবাসীর সঙ্গে একমত হয়েছেন এবং আগামীকাল শিক্ষার্থী অভিভাবকসহ সভা ডাকবেন বলেও জানিয়েছেন।’
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরু মিয়া বলেন,‘যেহেতু এলাকাবাসী চাইছেন মাঠে মার্কেট না করতে, আমরাও তাতে একমত, আগামীকাল এই বিষয়ে আরো বড় আকারের সভা ডাকা হবে।’
আলাউদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তৌফিকুল ইসলাম বলেন,‘আমরা প্রাথমিকভাবে চিন্তা করেছিলাম, মাঠের একদিকে দেয়াল না করে দোকান কোঠা করলে ভাল হয়। তবে এই বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। এলাকাবাসীকে ডেকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফজলুল কাদের চৌধুরী তৌফিক বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি আমাদের পরিবারের দান করা জমিতে হয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানটিতে সকল কাজই হচ্ছে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে, কোথাও ১০০ টাকার অনিয়ম দুর্নীতি এখানে হবে না। বিদ্যালয়ের মাঠের একপাশে ২২-২৪ টি দোকানকোঠা করার ইচ্ছ ছিল আমাদের। পরিচালনা কমিটিতে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে এলাকাবাসীর মতামত নেবার পর কাজে হাত দেওয়া হবে।’
জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম আল ইমরান বলেন,‘এই বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো’।
0 coment rios: